সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি

সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি

প্রতি সেকেন্ডে

তাকে স্বরণ করুন, যিনি প্রতি সেকেন্ড

আপনার নিশ্বাস চালু রেখেছেন।

নামাজ

বাদ দিও না, এপারের চেয়ে ওপারের জীবন বেশি সুন্দর।

রাসূল (সা;) বলেছেন,

তোমাদের সবার উচিত সকল প্রয়োজনে

রবের কাছেই চাওয়া।

এমন কি জুতার ফিতে ছিরে গেলেও।!

ফজর এর নামাজ পড়ার আদায় করার

চেষ্টা করুন।

যে ফজরের নামাজ পড়ল না কিছুই পেল না।

রাতে ঘুমিয়ে ছিল

বহু মানুষ, সকাল দেখার সৌভাগ্য অনেকেরই

হয়নি, তবে আপনি আমি  বেঁচে আছি।

আলহামদৃলিল্লাহ!

সবচেয়ে বড়ড় সত্য

আল্লাহ যা করেন আমাদের

ভালোর জন্যই করেন।

সুবাহানআল্লাহ

দোয়া কখনো বাতিল হয়না, আল্লাহ

ভিন্ন উপায়ে তা কবুল করে নেন।

হে রব,

আমাদের গুনাহ গুলো ক্ষমা করে,

আমাদের দোয়া গুলো কবুল করুন।

কখনো আশা হারাবেন না,

ধৈর্য রাখুন একদিন

সফলতা আসবেই। ইনশাআল্লাহ

নিয়মিত অল্প অল্প আমল

আল্লাহর নিকট অধিক পছন্দনীয়।

আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করুন,

আপনি আপনার যে কোন সমস্যা আল্লাহর কাছে বলেন,

যে কোন সমস্যা হলে আল্লাহর কাছে সাহায্যে চান তিনি

সমাধান করে দিবেন।

চাকুরী হচ্ছে না, ব্যবসায় সমস্যা সব সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ ।

যেই নারীকে সৃষ্টি না করলে,

দুনিয়াতে কোন মাখলুকাত সৃষ্টি হতো না , সেই

নবীর উম্মত হতে পেরে একবার শুকরিয়া আদায়

করি।

আলহামদুলিল্লাহ

ভাবেতেই

কত অবাক লাগে,

আর কিছু দিন পরই রমযান।

আলহামদুলিল্লাহ

সবচেয়ে বড় চাকরি হচ্ছে

“নামাজ”

যার বেতন হচ্ছে

“জান্নাত”

রিজিকের সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছে

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা আপনি

যদি সুস্থ থাকেন তাহলে একবার  পড়ুন।

আলহামদুলিল্লাহ

জাহান্নামে ফুটন্ত পানিতে পড়ার চেয়ে

ভোর বেলায় ঠান্ডা পানিতে নামাজ পড়া উত্তম।

ঘুম নেই, নামাজ পড়,

মনে শান্তি নেই

কোরআন পড়ো।

শুকরিয়া আদায় করতে শিখুন, আল্লাহ

একদিন আপনাকে শ্রেষ্ঠ জিনিসটাই দিবনে।

ইনশাআল্লাাহ।

নামাজ প্রত্যেক মুমিন এর উপরে ফরয

নামাজটা ছারিয়েন না।

ওই ব্যাক্তির উপর জুলুম,

করার ব্যাপরে ভয় করো, যার কাছে

জুলুমের জবাবে দুই চোখের পানি ছাড়া

আর কিছু্ই থাকে না।

আল্লাহ তো নিজেই বলেছেন,

ধৈর্য ধারণ করো তোমার ভবিষ্যৎ

তোমার অতীতের চেয়ে সুন্দর হবে।

স্ত্রীকে বাসর ঘরে রেখে

জিহাদের ময়দানে শহীদ হওয়া

মুসলিম জাতি

কখনো নারী লোভী হতে পারে না।

দিনশেষে একটাই ভরসা,

“হাসবুনাল্লাহ ওয়া’নিমাল ওয়াকিল”

আমার জন্য আমার আল্লাই যথেষ্ঠ।

জান্নাতীদের

সূরা আর রহমান পড়ে শুনাবেন

আল্লাহ নিজে।

সুবাহানলল্লাহ।

অন্য কোন আমল না করে শুধু

মাত্র পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন।

জমানো কাটা যেমন বিপদে কাজে আসে”

তেমনি ছোট ছোট আমলগুলো কিয়ামতের

দিন কাজে আসবে ।

নামাজে চেহারা সৌন্দর্যময় করে ।

আপনার প্রথম কাজ তওবা করা।

আসতাগফিরুল্লাহ হিল্লাযি লা-ইলাহা ইল্লা-হুয়াল

হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়াতুবিলাহি।

শুক্রবার

দুরুদ পাঠের দিন,

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা

নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ (স:)।

জুমার দিন একট সময় আছে বান্দা

যা চায় আল্লাহ তাই দেয়।

সময়টা আছরের পর থেকে সূর্য ডোবা

পযর্ন্ত।

এ সময়  যা চাইবেই তাই আল্লাহ দিয়ে দেয়।

রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

মুমিনের জীবন যত বিপদ আসে, প্রতিটি বিপদের

বিনিময়ে আল্লাহ তালা তার গুনাহ মাফ করে দেন,

 এমন কী কাটা ফুটলেও।

তোমরা আল্লাকে ভয় করো।

মনে রেখো আল্লাহ ছাড় দেন

কিন্তু ছেড়ে দেন না।

সুরা ফাতিহা পড়ে

যে ব্যাক্তি আল্লাহর কাছে যা চাইবে,

আল্লাহ তাকে ওই রোগ থেকে শেফা দান করবেন।

সুবাহানআল্লাহ।

মুনাফিকের মধ্যে তিনটা চিন্হ

(১) কথা বললে মিথ্যা বলে

(২) ওয়াদা করলে তা ভঙ্গ করে।

(৩) তার কাছে আমানত রাখা হলে তা খিয়ানত করে।

কখনো আশা

হারাবেন না,

ধৈর্য রাখুন একদিন

সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।

গোপন মোনাজাতে,

যা কিছু চেয়েছিলেন, সবকিছূ

আপনার হোক, দোয়া কবুলের

আনন্দে রিদয় ভরে উঠুক।

হে আরশের মালিক

ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেদে উঠা এমন প্রতিটা

অন্তরে আপনি প্রশান্তির জোয়ার এনে দিন্

ইুতিহাসের পাতায়

এতো বেশি কান্না কেউ করেনি, যতোটা কান্না,

হযরত মুহাম্মাদ (স;) তার উম্মতের জন্য করেছেন।

তাহাজ্জুদ ও ফরজ,

একসাথে আদায় করা ব্যাক্তির দোয়া ধনুকের

তীরের মতো আল্লাহ কবুল করেন।

সুবাহানআল্লাহ…..

মৃত্যুর স্বাদ,

সবাইকে গ্রহন করতে হবে।

যে বয়সে আল্লাহকে সিজদাহ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি,

সে বয়সে অনেকে শুয়ে আছে, তাই শুকরিয়া

আদায় করি, আলহামদুলিল্লাহ..

“লা হাওলা ওয়ালা

কুওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহ”

দোয়াটি অধিক সংখ্যায় পড়ুন,

কারণ িএটি জান্নাতের গুপ্তদন।

হে আল্লাহ

আমি বিপদে পড়ে দেখছি তুমি ছাড়া

কেউ আমার পাশে থাকে না।

আমি “বিসমিল্লাহ “ বলে

যা কিছুতেই ছুঁই তাতেই আল্লাহ বরকত দিয়ে দেন,

আলহামদুলিল্লাহ।

কবরের দিকে তাকালে ,

মনে হ দুনিয়ার সব আয়োজন বৃথা।

নিজের বলতে,

কিছু নেই, সব কিছু রবের দেওয়া নিয়ামত।

যেই অবস্থাতেই থাকি না কেন,

আলহামদুলিল্লাহ!

মা বেঁচে থাকলে

আলহাসমদুলিল্লাহ!

যুবক তোমরা ভয় করো—-

যুবক আল্লাহকে ভয় করো।

কবরের বাঁশ পচে যাওয়ার আগে ,

মানুষের রাশ পঁচে যায়,

তবুও মানুষের অহংকার কমে না।

ফজরের পরের

শীতল হাওয়ার মতন

একখানা শান্ত জীবন চাই।

রাতে আয়তুল কুরসি পড়ে ঘুমালে.

সারা’ রাত একজন ফেরেস্তা পাহারা দেয়ে।

আমি আমাকে যতটা ভালোবাসি, তার চেয়েও

বেশি আমার আল্লাহ আমাকে ভালোবাসে।

মাবুদ গো

দয়া করে আমার মনকে অতিরিক্ত চিন্তা থেকে

মুক্ত করুন আমি খুবই ক্লান্ত।

Leave a Comment